জাতীয় সঙ্গীত
সোমবার | ০৯-০৯-২০২৪ |
চেড়িয়ারা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ

গ্রামঃ শোরসাক, উপজেলাঃ শাহরাস্তি, জেলাঃ চাঁদপুর।

স্থাপিতঃ ১-১-১৯১৯ খ্রিঃ
EIIN: 103965 | MPO Code: 0707021301
School Code: 7423
ডাউনলোড অ্যাপ লগইন
সর্বশেষ নোটিশ
08
Jun
XI CLASS ADMISSION NOTICE 2024-25
বিস্তারিত

03
Jun
Request For Quotation For Procurement of IT Equipment for Multimedia Classroom
বিস্তারিত

14
Jan
2024 সালের 6-9 শ্রেণির রুটিন প্রকাশ
বিস্তারিত

আমাদের কথা

Cheriara High School and College, Shorsak, Shahrasti, Chandpur, Bangladesh. It is one of the oldest and renowned institute in Chandpur as well as in Chittagong division. The college is located beside of Dakatia River on 02 acres of land including its intermediate section. Address: Shorsak, Shahrasti, Chandpur Hours: Closed ⋅ Opens 9 AM Sat Appointments: https://chsc.bd.education chool type: Non-Gov Campus: Rural Academic affiliation: Board of Intermediate and Secondary Education, Cumilla.

সংক্ষিপ্ত ইতিহাস

 

ইমেজ

 

এক নজরে ঐতিহ্যবাহী (শোরসাকে অবস্থিত) চেড়িয়ারা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ

ভূমিকা

মেঘনা ডাকাতিয়ার তীর ঘেঁষে গড়ে ওঠা প্রাকৃতিক এক সৌন্দর্যের লীলা ভুমি,সবুজ বন-বনানীতে আচ্ছন্ন কলকাকলি মুখরিত যাহা বর্তমান চাঁদপুর জেলায়র শাহরাস্তি উপজেলার ১৩নং সূচীপাড়া উওর ইউনিয়নের অন্তর্গত  ছোট্র একটি জনপদ শোরসাক। ছায়া-ঢাকা, মায়া ঘেরা বিশাল মাঠ পরিবেষ্টিত চেড়িয়ারা স্কুল এন্ড কলেজ, শোরসাক, চেড়িয়ারা, হাড়াইরপাড়া আর ভবানীপুরের জনপদের নয়নের মনি আর ভালোবাসার বিদ্যাপীঠ হিসেবে গত শতাব্দি জুড়ে জ্ঞানের আলোর বিচ্ছুরণ ছড়িয়ে যাচ্ছে। শিক্ষার হার বাড়ানোর পাশাপাশি সমাজ সংস্কৃতি ও মানব সেবার উন্নয়নে ভূমিকা রাখছে। প্রতিষ্ঠানটি জনগণের আশা-আকাঙ্খার ও গৌরবের প্রতিক হয়ে উঠেছে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি এভাবে আরো সমৃদ্ধ হয়ে এটি আলোর বিকিরণ ছড়িয়ে যাক জনগণের প্রত্যাশাও তাই। প্রতিষ্ঠানটি তার যাত্রা শুরু করে ০১/০১/১৯১৯ সালে। ২০২৩ সালের রিপোর্ট অনুযায়ী প্রতিষ্ঠানটির জায়গার পরিমান ০১ একর ০৮ শতক, স্কুল শাখায় মোট  শিক্ষার্থী ৭৩৬ জন,কলেজ শাখায় মোট শিক্ষার্থী ২০০ জন এবং স্কুল শাখায় কর্মরত মোট শিক্ষক-কর্মচারী ১৫ জন কলেজ শাখায় কর্মরত মোট শিক্ষক-কর্মচারী ১৭ জন।

গৌরবময় ইতিহাস

সর্বপ্রথম চেড়িয়ারা মিয়াজি বাড়িতে একটি ছনের ঘরের মসজিদ নির্মিত হয়। পরবর্তীতে উক্ত মসজিদ ঘরটি চেড়িয়ারা ভূঁইয়া বাড়িতে স্থানারিত করে ১৯১৯ সালে চেড়িয়ারা গ্রামের একদল জ্ঞান পিপাসু জনাব প্রয়াত আহমেদ রেজা পন্ডিতের নেতৃত্বে তারই বিশ্বস্ত সহচর জনাব প্রয়াত আবদুল জব্বার পন্ডিত,মৌলবি জালাল উদ্দিন,প্রয়াত নুর মোহাম্মদ পন্ডিত প্রয়াত আলাউদ্দিন পন্ডিত ও ভূমি দাতা প্রয়াত হাজি আফসার উদ্দিন,আক্রাম উদ্দিন, প্রয়াত মোঃ আফতাব উদ্দিন ও হাজি মুনসুর আলী গংদের দানকৃত ৬৫ শতক জায়গার উপর একটি জুনিয়র মাদ্রাসা গঠনের সিদ্ধান্ত গ্রহন করে তা বাস্তবায়ন করেন। বিগত ০১/০১/১৯৬৩ সালে জুনিয়র হাই স্কুল হিসেবে পরিবর্তিত হয়ে স্বীকৃতি লাভ করে। তখন বিদ্যালয়ের সভাপতি ছিলেন মোঃ হাফেজ আহমেদ পাটোয়ারী,চেড়িয়ারা।

চেড়িয়ারা থেকে স্থানান্তর

চেডিয়ারা জুনিয়র হাই স্কুলটি ছোট একটি গ্রামের এক প্রান্তে হওয়ায় ছাত্র-ছাত্রীদের যাতায়াত সমস্যার কারণে শোরসাক ,চেড়িয়ারা ও হাড়াইর পাড়া গ্রামের নিম্নোক্ত ব্যক্তি বর্গ ভুমি দাতাসদস্য প্রয়াত বাবু যদুনন্দন দেবনাথের সম্মতিতে ১৯৬৬ সালে বিদ্যালয়টি আজকের অবস্থানে স্থানান্তরের সিদ্ধান্ত গ্রহন করেন। বিদ্যালয়টি স্থানান্তরে মূখ্য ভূমিকায় ছিলেন জনাব আহমেদ রেজা পন্ডিত,জনাব আবদুল খালেক মজুমদার,জনাব মোঃ আফতাব উদ্দিন পন্ডিত, জনাব আমীরুল হক মজুমদার ও জনাব মোঃ মমতাজ উদ্দিন মজুমদার প্রমূখ,বিদ্যালয়ের প্রথম সেক্রেটারীর দায়িত্ব পালন করেন জনাব মোঃ আবদুল খালেক মজুমদার পরবর্তীতে সেক্রেটারী হিসেবে দীর্ঘ সময়ে দায়িত¦ পালন করেন জনাব মোঃ মমতাজ উদ্দিন মজুমদার ।

 

বিদ্যালয়ের প্রথম স্বীকৃতি আনয়নে যাদের ভূমিকা:

 জনাব আবু তাহের আহমেদ হোসেন (শাহতলী) শিক্ষা সচিব, পূর্ব পাকিস্তান প্রাদেশিক সরকার ,জনাব আবিদ উল্ল্যাহ (সাবেক কন্ট্রোলার শিক্ষা বোর্ড কুমিল্লা), জনাব ছায়েদ আলী (ডি ই ও) এবং জনাব আবুল বাসার, চেয়ারম্যান সূচীপাড়া উত্তর ও প্রধান শিক্ষক সূচীপাড়া উচ্চ বিদ্যালয়। উল্লেখিত ব্যাক্তিগন নিবেদিত প্রাণে মাধ্যামিক বিদ্যালয় হিসেবে স্বীকৃতি আনয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন।

 

ক্রান্তিকাল

    ১৯৮১ সালে অত্র চেড়িয়ারা উচ্চ বিদ্যালয়ের এসএসসি পরীক্ষায় বিপর্যয় নেমে আসে পাসের হার ০% হওয়ায় জনগন ক্ষেপে উঠে। এ ক্রান্তিকাল পরিস্থিতিতে যারা ভূমিকা রেখে বিদ্যালয়ের হারানো গৌরব ফিরিয়ে আনা সহ বিদ্যালয়কে মজবুত অবস্থানে উপনীত করেন তারা হলেন ০১.জনাব বশির উল্লা (খাদ্য কর্মকর্তা, ভূমিদাতা, অর্থ যোগানদাতা ও সভাপতি) ০২.জনাব সিরাজুল মাওলা (ভূমিদাতা, অর্থ যোগানদাতা ও সভাপতি) ০৩. জনাব শরফুদ্দিন ভূঁইয়া (ভূমিদাতা, অর্থ যোগানদাতা ও সভাপতি) ০৪. জনাব মোঃ মজিবুর রহমান মজুমদার (ভূমিদাতা, অর্থ যোগানদাতা ও সভাপতি) ০৫. জনাব মোঃ মোস্তফা কামাল মজুমদার (ভূমিদাতা, অর্থ যোগানদাতা ও সভাপতি )০৬. জনাব মোঃ শামছুল হুদা মজুমদার প্রমুখ।

যুব কমিটি

১.জনাব মোঃ ওবায়দুল হক মজুমদার ০২. জনাব মোঃ নুরুল ইসলাম মজুমদার ০৩. জনাব মোঃ আবদুল মান্নান, ইউপি সচিব, জনাব বাকী বিল্লাহ হাড়াইর পাড়া, জনাব সুলতান আহমেদ বি এস-সি ম্যানেজিং কমিটিকে সহায়তা প্রদান করে স্কুল পূর্ণগঠন করেন।

পরবর্তীতে

বিদ্যলয়ের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা রাখেন ০১. জনাব মোঃ শাহজাহান মজুমদার (সভাপতি,ভূমিদাতা ও অর্থদাতা) ০২. জনাব মোঃ কামাল উদ্দিন মজুমদার (সভাপতি),০৩. ও এফ এম নাজিম উদ্দিন কর্ণেল(অব) সভাপতি ০৪. জনাব ইকবাল হোসেন ভূইয়া দাতা ও পৃষ্ঠপোষক ,কলেজ শাখা এবং বিদ্যালয় শাখার কো-অপ্ট সদস্য ০৪.জনাব মোঃ মফিজুর রহমান কিরণ অর্থদাতা ও জনাব মোঃ  আবদুল আউয়াল খাঁন(ভূমি দাতা)।

শ্রেণি খোলা ও পাঠদান

দশম শ্রেণি খোলার তারিখঃ  ০১/০১/১৯৬৫    

একাদশ শ্রেণি/কলেজে উন্নীতের তারিখঃ

০৫/০৬/২০২০,পাঠদান অনুমতির তারিখঃ  ০১/০৭/২০২১ শিক্ষার্থী সংখ্যা ১১৫ জন নিয়ে কলেজ যাত্রা শুরু করে।

 

 

 

কলেজ উদ্যোক্তা

এতদ অঞ্চলের শিক্ষার্থীদের মাধ্যমিক শিক্ষার সমাপ্তির পর উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষার অসুবিধা দূরী করণার্থে বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটি সভায় সিদ্ধান্ত মোতাবেক বিদ্যালয়টিকে কলেজে উন্নীত করার জন্য বিদ্যালয়ের পক্ষ হতে শিক্ষামন্ত্রণালয়ে আবেদন করা হয় এবং পরবর্তীতে কাগজ-পত্রাদি সংগ্রহে ও জমাদানে জনাব মোঃ হারুন অর রশিদ ষষ্ঠি ,মোঃ ফরিদ উদ্দিন মজুমদার অভিভাবক সদস্য ম্যানেজিং কমিটি ,চেড়িয়ারা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ, কে এম মিজানুর রহমান চৌধুরী শিক্ষক প্রতিনিধি ম্যানেজিং কমিটি ,চেড়িয়ারা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ কাযাদি সম্পূর্ণ করেন। রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্ব হিসেবে জনাব মেঃ মোস্তফা কামাল মজুমদার চেয়ারম্যান,সূচীপাড়া উত্তর ইউনিয়ন পরিষদ সার্বিকভাবে সহায়তা প্রদান করেন।

বর্তমান কমিটির তথ্য (২০২৪-২০২৫)

                                            বর্তমান কমিটির অক্লান্ত পরিশ্রম ও নগদ অর্থ দানের বদৌলতে প্রতিষ্ঠানের আজকের অবস্থান সূদৃঢ় হচ্ছে।

বর্তমান কমিটির তথ্য নিম্নে পেশ করা হলো--

০১. মোঃ ইকবাল হোসেন ভূঁইয়া, সভাপতি ,চেড়িয়ারা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ

০২. ইকবাল হোসেন ভূঁইয়া,  দাতা সদস্য ও পৃষ্ঠপোষক কলেজ শাখা, চেড়িয়ারা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ

০৩. মোঃ নাজমির হোসেন, অভিভাবক  সদস্য -১ , চেড়িয়ারা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ

০৪. হুমায়ুন কবির, অভিভাবক সদস্য -২ , চেড়িয়ারা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ

০৫. ওমর ফারুক, অভিভাবক সদস্য -৩ , চেড়িয়ারা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ

০৬. মোঃ রাশেদ আহম্মেদ, অভিভাবক সদস্য -৪ , চেড়িয়ারা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ

০৭. শাহনাজ আক্তার ,সংরক্ষিত মহিলা অভিভাবক প্রতিনিধি, চেড়িয়ারা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ

০৮. রাবেয়া আক্তার, সংরক্ষতি মহিলা শিক্ষক , প্রতিনিধি চেড়িয়ারা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ

০৯. আবুল বাশার পাটওয়ারী, সাধারন শিক্ষক প্রতিনিধি -১ , চেড়িয়ারা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ

১০. শাহ জামাল, সাধারন শিক্ষক প্রতিনিধি- ২, চেড়িয়ারা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ

১১.মোহাম্মদ নাজির আহমেদ,প্রধান শিক্ষক (ভারপ্রাপ্ত) ও সদস্য সচিব, চেড়িয়ারা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ

দাতা ও পৃষ্ঠপোষক

জনাব ইকবাল হোসেন ভূঁইয়া, দাতা ও পৃষ্ঠপোষক, কলেজ শাখা।  তিনি বিদ্যালয় শাখায় কো-অপ্ট সদস্য হিসেবে নিয়োজিত(২০২২-২০২৩).

বর্তমানে(২০২৩)

 বিদ্যালয় ও কলেজ এ মোট শিক্ষার্থী সংখ্যা ৯৫০ জন,শিক্ষক সংখ্যা কলেজ শাখায় ১৭ জন, কর্মচারী ০২ জন,বিদ্যালয় শাখায় এমপিও ভূক্ত শিক্ষক ১০ জন,খন্ডকালীন শিক্ষক ০২ জন, কর্মচারী ০৩ জন । প্রতিষ্ঠানে অবকাঠামোগত সমস্যা রয়েছে। বিদ্যালয় শাখায় অতিরিক্ত শ্রেণি শাখা খোলা একান্তভাবে প্রয়োজন।

এলাকাবাসীর অবদান

 শোরসাক, চেড়িয়ারা , হাড়াইরপাড়া, ভবানীপুর ও এতদ এলাকার অসংখ্য স্বেচ্ছাসেবী ও অর্থদাতার আন্তরিক সহযোগিতায় ১৯৬৬ সালে চেড়িয়ারা থেকে  শোরসাকে আজকের অবস্থানে পূর্নাঙ্গ উচ্চ বিদ্যালয় হিসাবে প্রতিষ্ঠা লাভ করে। পরবর্তী সময়েও এলাকাবাসীর আন্তরীক সহযোগিতা অব্যাহত ছিল। কলেজ প্রতিষ্ঠাকালীন সময়ে এলাকাবাসীর আন্তরীক সহযোগিতায় উচ্চ বিদ্যালয়টি কলেজে উন্নীত হয়। সংখ্যায় বেশি হওয়ায় সব সহযোগির নাম উঠানো সম্ভব হয় নি।

প্রাপ্তি

২০০৩ সালে অত্র বিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষক জনাব মোঃ হেলাল আহমেদ জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ উপলক্ষ্যে উপজেলা পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ শ্রেণি শিক্ষক হিসেবে পুরষ্কৃত হন। ২০০৯ সালে এসএসসি পরীক্ষায় শতভাগ পাস করায় শিক্ষা বোর্ড কুমিল্লা ধন্যবাদ সনদ প্রদান করেন। ২০১৬ সালে এসএসসি পরীক্ষায় ফলাফলের ভিত্তিতে উপজেলায় শ্রেষ্ঠ বিদ্যালয় হিসেবে সরকার থেকে ০১ লক্ষ টাকা দেওয়া হয়। বিদ্যালয় থেকে অনেক শিক্ষার্থী পাবলিক পরীক্ষায় ভালো ফলাফল করে আসছে তাছাড়া প্রতিবছর পাবলিক পরীক্ষা সহ বিভিন্ন বৃত্তি মূলক প্রতিযোগিতায় বৃত্তি পেয়ে আসছে। সরকার কর্তৃক ঘোষিত বিভিন্ন মেলা যেমন বিজ্ঞান কুইজ ও মেলা, সাংস্কৃতিক ইভেন্টে উপজেলা,জেলা ও বিভাগীয় পর্যায়ে কৃতিত্বের স্বাক্ষর রাখছে,২০২২-২০২৩ সালে অনুষ্ঠিত বিজ্ঞান মেলায় উপজেলায় ১ম, জেলায় ১ম এবং বিভাগীয় পর্যায়ে ৩য় স্থান লাভ করে ৬ষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থী মোঃ মেহেরাজ হোসেন রামীম তার প্রজেক্ট ছিল কম খরচে সেচ প্রকল্প। উপজেলায় ১ম, জেলায় ১ম এবং আঞ্চলিক পর্যায়ে ১ম স্থান লাভ করে ৮ম শ্রেণির শিক্ষার্থী আবদুল্লাহ খাজির বিন আয়াছ রোল ০১ আশা করা যায় বিভাগীয় পর্যায়ে ১ম স্থান লাভ করবে তার খেলার নাম ছিল সবার প্রিয় ও মেধার প্রতিযোগীতা দাবা। বিদ্যালয় থেকে পাস করা অনেক শিক্ষার্থী সরকারের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ন দায়িত্বে নিয়োজিত আছেন।বিদ্যালয় শাখায় বর্তমান সরকার ২০১৭-২০১৮ অর্থ বছরে ডিজিটাল বাংলাদেশ ও স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার নিমিত্তে মেজর অব. মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম বীর উত্তম,মাননীয় সাংসদ ,মুক্তিযুদ্ধের ০১ নং সেক্টর কমান্ডার একটি আধুনিক শেখ রাসেল ডিজিটাল কম্পিউটার ল্যাব স্থাপন করেন যেখানে রয়েছে ১১টি ল্যাপটপ,১২টি টেবিল,৩০টি চেয়ার,০১টি প্রজেক্টর,৭২ ইঞ্চি এলইডি টিভি,সাদা-কালো ০২ টি সাদা-কালো প্রিন্টার। শিক্ষার্থীরা নিয়মিত ল্যাব ব্যবহার করে প্রযুক্তির জ্ঞান অর্জন করছে যা তারা বাস্তব জীবনে কাজে লাগাতে পারবে। বিজ্ঞান শিক্ষার্থীর জন্য রয়েছে ভিন্ন সায়েন্স ল্যাব। সায়েন্স ল্যাবের আরো উন্নতির প্রয়োজন। মহান ২১ ফেব্রæয়ারি ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালনের জন্য রয়েছে একটি শহীদ মিনার যা বাস্তবায়নে মূখ্য ভূমিকা এবং অর্থ প্রদান করেন জনাব মোঃ মোস্তফা কামাল মজুমদার এছাড়াও বিদ্যালয়ে রয়েছে একটি উন্নত মানের লাইব্রেরী যা স্থাপন করেন কর্ণেল অব.ও এফ এম নাজিম উদ্দিন,সভাপতি। চেড়িয়ারা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজের ওয়েব সাইট এর জন্য ২৫০০০.০০ দান করেন জনাব ইকবাল হোসেন ভূঁইয়া, দাতা ও পৃষ্ঠপোষক, কলেজ শাখা। ওয়েব সাইট খোলার তারিখ ০১/০৫/২০২৩(www.chsc.bd.education)

অবকাঠামো

০৩ তলা ভবন ০১টি,০১ তলা ভবন (জরাজীর্ণ)০১টি,০২টি টিনসেড ভবন, পৃথক টয়লেট,গভীর নলকুপ ০১টি,বিশাল মাঠ,জলাশয় ০১টি, একটি শহীদ মিনার,শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব,সায়েন্স ল্যাব,মাঠের ০২ পাশে পাকা সড়ক,৪০০০ বই সমৃদ্ধ  লাইব্রেরী

 

তথ্য সংগ্রহে যাদের ভূমিকা

                                             তথ্য সংগ্রহ করেছেন অত্র প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক(ভারপ্রাপ্ত) ও সদস্য সচিব জনাব মোহাম্মদ নাজির আহমেদ ,মোঃ হেলাল আহমেদ সিনিয়র শিক্ষক,এ কে এম মিজানুর রহমান চৌধুরী সিনিয়র শিক্ষক ও শিক্ষক প্রতিনিধি,মোহাম্মদ খায়রুল আনাম পাটোয়ারী সিনিয়র শিক্ষক ও শিক্ষক প্রতিনিধি, মোঃ ওবায়েদুল হক মজুমদার,মোঃ হারুন অর রশিদ ষষ্ঠী,জনাব আব্দুল গফুর মিয়াজি (চেড়িয়ারা), জনাব ফরিদ উদ্দিন মজুমদার অভিভাবক সদস্য, চেড়িয়ারা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ, জনাব মোঃ আইয়ুব আলী পাটোয়ারী, হাড়াইর পাড়া, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ।

প্রয়োজনে- ০১৭১৫৪৯২৩৭৮, ০১৭৩৫৭০১৭৬৬, ০১৮১৪১০২১১০, ০১৬২৪৮৭৬১৫১,০১৭৩১৫০৪৩০১

শেষকথা

শিক্ষার্থীদেরকে মানব সম্পদে,কাঙ্খিত চারিত্রিক ও মানবিক গুনাবলীর সার্বিক বিকাশ সাধনের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মেধা , মনন ও সৃজনশীলতার বহুমাত্রিক প্রকাশ ঘটিয়ে সুনাগরিক গড়ে তোলার জন্য  এলাকাবাসী,ব্যাবস্থাপনা কমিটি,শিক্ষকবৃন্দ নিরলসভাবে পরিশ্রম করে যাচ্ছে। কর্মরত শিক্ষকগণ সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ে প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত। জাতীয় শিক্ষাক্রম ২০২২ বাস্তবায়নে  শিক্ষকগণ আন্তরিকভাবে দায়িত্ব পালন করে আসছে।

বিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট      www.chsc.bd.education

e-Mail- headmaster.chsc@gmail.com

০১৮১৪১০২১১০

লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য

১. কাঙ্খিত চারিত্রিক ও মানবিক গুনাবলীর সার্বিক বিকাশ সাধনের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মেধা , মনন ও সৃজনশীলতার বহুমাত্রিক প্রকাশ ঘটিয়ে সুনাগরিক গড়ে তোলা ।

২. দায়িত্ববোধ, নৈতিকতা, নিয়মানুবর্তিতা ও সময়ানুবর্তিতা সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের সচেতন করে গড়ে তোলা।

৩. নৈতিক মূল্যবোধ সম্পন্ন আলোকিত মানুষ তৈরি করা ।

৪. শিক্ষার্থীদের চিন্তা, চেতনায় এবং কর্মে সৃজনশীলতা , জনকল্যাণ ও মানব সেবাবোধ জাগ্রত করে তোলা।

৫. শিক্ষার পাশাপাশি শারীরিক, মানসিক ও মানবিক গুনাবলী বিকাশে সহায়তা করা।

৬. শিক্ষার্থীদের নেতৃত্ব ও ব্যক্তিত্বের বিকাশ এবং উচ্চ শিক্ষার উপযোগী করে গড়ে তোলা ।

৭. ইংরেজিতে সর্বাধিক গুরুত্ব প্রদান, তত্ত্বীয় জ্ঞানে সীমাবদ্ধ না থেকে যথাযথ উপকরণ ব্যবহারের মাধ্যমে শিক্ষাকে বাস্তব ভিত্তিক ও আন্দনময় করে তোলা।

৮. শিক্ষার্থীদের মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম এবং আই. সি.টি. ব্যবহারের মাধ্যমে আধুনিক প্রযুক্তিগত শিক্ষায় শিক্ষিত করে গড়ে তোলা।

৯. কঠোর শৃঙ্খলাবোধের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মধ্যে প্রতিযোগিতার মনোভাব সৃষ্টি করা।

১০. মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় শিক্ষার্থীদের উজ্জ্বীবিত করে সত্যিকার অর্থে একজন দেশপ্রেমিক নাগরিক হিসাবে গড়ে তোলা এবং প্রাত্যহিক সমাবেশের মাধ্যমে জাতীয় সংগিত চর্চা করা।

সংবাদ ও ঘটনাবলী

মাননীয় সাংসদ
মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম,বীর উত্তম

সংসদ সদস্য (চাঁদপুর-05)

সভাপতির বার্তা
ইকবাল হোসেন ভূঁইয়া

ম্যানেজিং ডিরেক্টর,আইটিসি,ঢাকা

দাতা ও পৃষ্ঠপোষকের বার্তা
ইকবাল হোসেন ভূঁইয়া

দাতা ও পৃষ্ঠপোষক, কলেজ শাখা

প্রধান শিক্ষকের বার্তা
মোহাম্মদ নাজির আহমেদ

প্রধান শিক্ষক (ভারপ্রাপ্ত)